ব্রণমুক্ত সুন্দর ত্বক
একটা নির্দিষ্ট বয়সে ছেলে-মেয়েদের মুখে Acnes বা ব্রণের প্রবনতা দেখা যায়। মনে রাখতে হবে ব্রণ হলে কখনোই নখ দিয়ে খোঁটা যাবে না। বাইরে থেকে ফিরে ওয়েল ফ্রি ক্লিনজার দিয়ে ত্বক পরিস্কার করতে হবে।
সাধারণ এই সচেতনতার পাশাপাশি আপনি ব্যবহার করতে পারেন প্রাকৃতিক উপাদান। ব্রণমুক্তির জন্য প্রসাধনী সামগ্রী ব্যবহারের পরিবর্তে প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার ব্রণ থেকে আপনাকে মুক্তি দেবে। প্রাকৃতিক উপাদানগুলো কি কি এবং কিভাবে লাগাতে হয় জেনে নিন।
অলিভ অয়েল: ব্রণের দাগ দূর করতে অলিভ অয়েল জাদুর মতো কাজ করে। প্রথমে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে শুকিয়ে নিন। এরপর হাতে সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে মুখে ম্যাসাজ করুন ১০ মিনিট। এপর ৩০ মিনিট পর আবার কুসুম গরম পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন ব্যবহারে দ্রুত ফল পাবেন।
রসুন ব্যবহার: ব্রণের উপরে এবং চারপাশে কাঁচা রসুন ঘষে দিন। এতে খুব দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে এবং দাগও অনেক কমে যাবে ।
কমলার খোসা ব্যবহার: কমলার খোসা বেটে পেস্ট তৈরি করে মুখে মাখুন। ব্রণ কমে যাবে ।
ভিনেগার ব্যবহার: সামান্য পানি এবং ভিনেগার প্রথমে গরম করুন একসঙ্গে। তারপর ঠাণ্ডা করে এই মিশ্রন মুখে ব্যবহার করুন । ৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন ।
সংগৃহীত
মধু:
মধু একটি প্রাকৃতিক অ্যান্টিসেপ্টিক উপাদান, যা ভেতর থেকে এই সমস্যার সমাধান করে। মধু হাতের তালুতে নিয়ে মুখে প্রতিদিন ম্যাসেজ করলে এবং প্রতিদিন ১ টেবিল চামচ মধু খেলে খুব দ্রুত ব্রণ ও ব্রণের দাগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এছাড়া মধুর সঙ্গে সামান্য লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ব্রণের দাগ ত্বক থেকে দূর করতে বিশেষ কার্যকর।পুদিনা পাতা:
কয়েকটি পুদিনা পাতা পিষে নিয়ে রস বের করে নিন। একটি পাতলা কাপড় দিয়ে ছেঁকে রসটুকু আলাদা করুন। এই রস প্রতিদিন ত্বকে লাগিয়ে রাখবেন ৩০ মিনিট। এতে দ্রুত ব্রণের দাগ মিলিয়ে যাবে। আলু: কাঁচা আলু ত্বকের দাগ দূর করতে বেশ কার্যকরী। আলু ধুয়ে মুছে নিয়ে পাতলা করে স্লাইস করে ত্বকে ভালো করে ঘষে নিন। এতে করে ত্বকের দাগ হালকা হয়ে আসবে। এবং ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাবে।বরফ:
মুখে বরফ ঘষুন ১০ মিনিটের মত। এতে ব্রণ কম বের হবে এবং ইতিমধ্যে যদি ব্রণ বেরিয়েও থাকে, তাহলে কমে যাবে ।গোলাপজল ও চন্দনগুঁড়ো:
১ টেবিল চামচ চন্দনগুঁড়ায় সামান্য গোলাপজল মিশিয়ে পেস্টের মতো তৈরি করুন। এটি ব্রণের দাগের ওপর লাগিয়ে রাখুন সারারাত। সকালে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন ব্যবহারে ব্রণের দাগ দূর হবে দ্রুত।লেবুর রস:
লেবুর রসের অ্যাসিটিক এসিড ত্বকের ব্রণ সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করতে সক্ষম। লেবুর রস ত্বকের তৈলাক্ততা দূর করে ব্রণের উপদ্রব থেকে বাঁচায়। প্রতিদিন লেবুর রসের সাথে সামান্য পানি মিশিয়ে তুলোর বল ভিজিয়ে ত্বকে লাগিয়ে রাখুন ২ ঘণ্টা। ব্রণ ও ব্রণের দাগ থেকে রেহাই পাবেন।অলিভ অয়েল: ব্রণের দাগ দূর করতে অলিভ অয়েল জাদুর মতো কাজ করে। প্রথমে কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে পরিষ্কার তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে শুকিয়ে নিন। এরপর হাতে সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে মুখে ম্যাসাজ করুন ১০ মিনিট। এপর ৩০ মিনিট পর আবার কুসুম গরম পানি দিয়ে ত্বক ধুয়ে ফেলুন। প্রতিদিন ব্যবহারে দ্রুত ফল পাবেন।
টুথপেস্ট ব্যবহার:
ব্রণের উপর সামান্য করে টুথপেস্ট লাগিয়ে রাখুন সারারাত । সকালে ধুয়ে ফেলুন । ব্রন শুকিয়ে যাবে।রসুন ব্যবহার: ব্রণের উপরে এবং চারপাশে কাঁচা রসুন ঘষে দিন। এতে খুব দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে এবং দাগও অনেক কমে যাবে ।
কমলার খোসা ব্যবহার: কমলার খোসা বেটে পেস্ট তৈরি করে মুখে মাখুন। ব্রণ কমে যাবে ।
ভিনেগার ব্যবহার: সামান্য পানি এবং ভিনেগার প্রথমে গরম করুন একসঙ্গে। তারপর ঠাণ্ডা করে এই মিশ্রন মুখে ব্যবহার করুন । ৫ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন ।
শশা ব্যবহার:
শশা থেতো করে সামান্য লেবুর রস একসঙ্গে করে মিশিয়ে নিন এবং মুখে লাগান। আধা ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলুন । ব্রণ হবে না। ব্রণ থাকলেও অনেক কমে যাবেমুখের পরিচ্ছন্নতা:
ভাল ফেসওয়াশ দিয়ে দিনে অন্তত ২ বার মুখ ভাল করে পরিস্কার করুন । মুখে কখনই সাবান ব্যবহার করবেন না। প্রতিবার বাইরে থেকে এসে ভাল করে মুখ ধুয়ে নিন।সংগৃহীত
0 comments:
Post a Comment