সত্য জানি, সত্য মানি এবং সত্যের সাথে থাকি। সকল খবর হোক সত্য ও নিরপেক্ষ।

সত্যকে অস্বীকার কারনে, গত চার দশকে জাতি হিসাবে আমরা মাথা উচুঁ করে দাঁড়াতে পারিনি । স্বাধীনতার প্রায় অধ শতাব্দীতে জাতি তার কাঙ্তিত সাফল্য পায়নি।

মোর নাম এই বলে ক্ষ্যাত হোক – আমি তোমাদেরই লোক

যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এ জাতি সমৃদ্ধিলাভ করেছে - আমরা তাদের ভুলব না । তোমরা অমর হয়ে থাকবে জাতীর ভাগ্যাকাশে। আমাদের ভালবাসা ও দোয়া রইল।

IT BD SOFT. একটি বিশ্বস্থ আইটি ট্রেনিং সেন্টার

------Pls visit http://itbdsoft.tk ------- কম্পিউটার শিক্ষা প্রসার ও বিকাশে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষা হোক সবার জন্য উম্মুক্ত ও সহজলভ্য।

পযটন হোক – জাতীয় উন্নতির একমাত্র হাতিয়ার।

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া। কক্সবাজার, সুন্দরবন, কুয়াকাটা, নীলগিরি সহ হাজারো দৃষ্টি নন্দন অপার সৌন্দার্য ছড়িয়ে আছে এ জমিনে – জানি ও সমৃদ্ধ করি দেশমাতৃকাকে।

IT BD SOFT. একটি বিশ্বস্থ আইটি ট্রেনিং সেন্টার

------Pls visit http://itbdsoft.tk ------- কম্পিউটার শিক্ষা প্রসার ও বিকাশে / এছাড়াও আমরা ডোমিন- হোষ্টিং বিক্রি /আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়ানো / সাইটিকে কে গুগল টপে আনতে আমাদের সাহায্য নিন।

Saturday, February 13, 2016

আসলে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস কি ?

আসলে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বলতে কিছু নেই 

******** শফিক রেহমান *********

প্রখ্যাত সাংবাদিক উপস্থাপক সাংবাদিকতার খ্যাতিতে আড়ালে চলে যায় তার চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট পরিচয় বহুমাত্রায় খ্যাতিমান শফিক রেহমান বাংলাদেশে ভালোবাসা দিবসের প্রচলক হিসেবেও পরিচিত 

তার সম্পাদিত যায়যায়দিন পত্রিকাটি দিবসটি জনপ্রিয় করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে নিজ বাসায় মানবজমিনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শফিক রেহমান কথা বলেছেন ভালোবাসার আদ্যপান্ত নিয়ে

১৯৮৬ থেকে ১৯৯২ সাল পর্যন্ত লন্ডনে নির্বাসিত থাকার সময় ভালোবাসা দিবস উদযাপন হতে দেখেছেন শফিক রেহমান তিনি জানান, যদিও আশির দশকের তুলনায় নব্বইয়ের দশকে এটা খুব বেশি উদযাপন হওয়া শুরু হয়

Thursday, February 4, 2016

হাঁটু ব্যথা নিরাময় দিনে দুটি ব্যায়াম

হাঁটু ব্যথায় দিনে দুটি ব্যায়াম



বয়স বাড়লে একটু-আধটু হাঁটু ব্যথা হতেই পারে। তবে এমন ব্যথায় যাঁরা ভুগছেন, তাঁরা বিশেষ কিছু ব্যায়াম করলে উপকার পাবেন।

এই ব্যায়ামগুলোর যেকোনোটিই সারা দিনে দুটি বা তিনটি আলাদা সময়ে করা যাবে, প্রতিবার ব্যায়ামটি করতে হবে -১০ বার। 

*
দুই হাঁটু সোজা করে পা দুটি টান টান অবস্থায় রাখুন। এভাবে ১০ সেকেন্ড থাকুন। তারপর পা দুটি স্বাভাবিক অবস্থায় রেখে বিশ্রাম নিন। -১০ বার ব্যায়ামটি করুন। শুয়ে বা বসে কিংবা অফিসে কাজের ফাঁকেও এই ব্যায়াম করতে পারেন।

*
একটি তোয়ালে ভাঁজ করে নিয়ে গোড়ালির নিচে চাপ দিয়ে রেখে শুয়ে থাকুন ১০ সেকেন্ড। এরপর পায়ের চাপ কমিয়ে স্বাভাবিক হোন। একই পদ্ধতিতে -১০ বার ব্যায়াম করুন।

*
হাঁটুর নিচে তোয়ালে ভাঁজ করে রেখে পায়ের পাতা টান টান করে শুয়ে থাকুন ১০ সেকেন্ডের জন্য। এরপর একই অবস্থানে থেকে পায়ের পাতা স্বাভাবিক রেখে বিশ্রাম নিন। এই পদ্ধতিতে -১০ বার ব্যায়াম করুন।

*
চেয়ারের পেছনের উঁচু অংশে দুই হাত রেখে দাঁড়ান। একবার ডান হাঁটু পরের বার বাঁ হাঁটু ভাঁজ করুন। এভাবে -১০ বার ব্যায়াম করুন।

*
চেয়ারের পেছনের উঁচু অংশে দুই হাত রেখে দাঁড়ান। পায়ের পাতায় ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে থাকুন ১০ সেকেন্ড। এরপর স্বাভাবিকভাবে দাঁড়ান। এভাবে -১০ বার করুন।

সূত্র :  অধ্যাপক সোহেলী রহমান, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল