সত্য জানি, সত্য মানি এবং সত্যের সাথে থাকি। সকল খবর হোক সত্য ও নিরপেক্ষ।

সত্যকে অস্বীকার কারনে, গত চার দশকে জাতি হিসাবে আমরা মাথা উচুঁ করে দাঁড়াতে পারিনি । স্বাধীনতার প্রায় অধ শতাব্দীতে জাতি তার কাঙ্তিত সাফল্য পায়নি।

মোর নাম এই বলে ক্ষ্যাত হোক – আমি তোমাদেরই লোক

যাদের অক্লান্ত পরিশ্রমে এ জাতি সমৃদ্ধিলাভ করেছে - আমরা তাদের ভুলব না । তোমরা অমর হয়ে থাকবে জাতীর ভাগ্যাকাশে। আমাদের ভালবাসা ও দোয়া রইল।

IT BD SOFT. একটি বিশ্বস্থ আইটি ট্রেনিং সেন্টার

------Pls visit http://itbdsoft.tk ------- কম্পিউটার শিক্ষা প্রসার ও বিকাশে আমাদের প্রচেষ্টা অব্যাহত থাকবে। শিক্ষা হোক সবার জন্য উম্মুক্ত ও সহজলভ্য।

পযটন হোক – জাতীয় উন্নতির একমাত্র হাতিয়ার।

দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া, ঘর হতে দুই পা ফেলিয়া। কক্সবাজার, সুন্দরবন, কুয়াকাটা, নীলগিরি সহ হাজারো দৃষ্টি নন্দন অপার সৌন্দার্য ছড়িয়ে আছে এ জমিনে – জানি ও সমৃদ্ধ করি দেশমাতৃকাকে।

IT BD SOFT. একটি বিশ্বস্থ আইটি ট্রেনিং সেন্টার

------Pls visit http://itbdsoft.tk ------- কম্পিউটার শিক্ষা প্রসার ও বিকাশে / এছাড়াও আমরা ডোমিন- হোষ্টিং বিক্রি /আপনার সাইটের ভিজিটর বাড়ানো / সাইটিকে কে গুগল টপে আনতে আমাদের সাহায্য নিন।

Friday, May 15, 2015

মরা মুরগির গ্রিল চিকেন খাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

মরা মুরগির গ্রিল চিকেন খাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

রাজধানীর মুরগির আড়তগুলো থেকে এখন “োরসে মরা মুরগি চলে যাচ্ছে নগরীর হোটেল- রেস্তোরাঁয়। তেজগাঁও রেলস্টেশন-সংলগ্ন মুরগির আড়তে দেশের বিভিন্ন প্রান্তের খামার থেকে প্রতিদিন গড়ে সর্বনিম্ন দেড় লক্ষাধিক পর্যন্ত মুরগি প্রবেশ করে। প্রতি রাতে এ আড়তের তিনটি প্রবেশপথ দিয়ে যখন মুরগি বহনকারী একেকটি ট্রক প্রবেশ করে, তখন ওতপেতে থাকা একটি চক্র মরা মুরগিগুলো পোষা কুকুর বা চাষের মাছকে খাওয়ানোর কথা বলে বিনামূল্যে সগ্রহ করে। রাজধানীর বিভিন্ন ফাষ্টফুড, হোটেল এবং রেস্তোরার কিছু অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারী ওই চক্রের কাছ থেকে কম খরচে মরা মুরগি কেনে। এসকল মরা মুরগি গ্রীল চিকেন ও শর্মাতে “োরসে ব্যবহার করছে। প্রতিদিন এসব মরা মুরগির গ্রিল চিকেন খাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ।

সম্প্রতি রাজধানীর ধানমন্ডির একটি স্বনামধন্য রেষ্টুরেন্ট থেকে ৩০০ পিস মরা পচা মুরগিসহ হাতেনাতে ২ জনকে আটক করে র‌্যাব । র‌্যাব সূত্রে জানা যায়, একটি সন্ত্রাসী মহল চক্রটিকে এ কাজে সহযোগিতা করছে। কাওরান বাজার আড়তে প্রতিদিন এক থেকে দুই লাখ টাকার মরা মুরগি বিক্রি হয় এবং দেড় লক্ষাধিক মুরগির মধ্যে প্রতিদিন প্রাায় দুই হাজার ঢাকায় আসতে আসতেই মারা যায়। মরা মুরগি সংগ্রহের চক্রটি এগুলো তেজগাঁও আড়তের ভিতরে নিয়ে গিয়ে রাত ১২টা থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত কেটেকুটে বিক্রির জন্য পরিষ্কার করে।
সাধারণত চক্রটি প্রতিটি মরা মুরগি ৪০ টাকার বিনিময়ে বিভিন্ন হোটেল ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করেন। একই অবস্থা রাজধানীর কাপ্তানবাজার মুরগির আড়তের। এ আড়তে অবৈধ ব্যবসায় জড়িত চক্রটি বহুদিন ধরেই মরা মুরগি সগ্রহ করে আসছে।
মোহাম্মপুরের আজিজ নামের একজন বলেন, আমরা জীবনের তাগিদে সকালে বাসা থেকে বের হই অনেকেরই বাসার খাবার বহন করা সম্ভব না। বাইরে হোটেলে টাকা দিয়ে খেতে হয়। সেখানেও এমন দুর্নীতি কোথায় বাসবাস করছি আমরা কি খাচ্ছি ।
র‌্যাবের ম্যাজিস্ট্রেট আনোয়ার পাশা বলেন, সাধারণত এক ধরনের অসাধু মাদকসেবী চক্র এ ব্যবসায় জড়িত। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে রাজধানীর হোটেল, রেস্তোরাঁ ও ফাস্টফুডের দোকানে মরা মুরগির চাহিদা থাকে। হোটেলে মরা মুরগির পচা গন্ধ দূর করতে লেবু দিয়ে তা রান্না করা হয় বলে জানান আনোয়ার পাশা। তিনি আরো বলেন, মরা মুরগি ৫০-৬০ টাকায় নিউমার্কেট ও কারওয়ান বাজারের অসাধু মুরগি ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে কিনে তা গ্রিল এবং শর্মা বানিয়ে বিক্রয় করে আসছে। আমরা ইতিমধ্যে অনেক অসাধু ব্যবসায়ীকে আটক করে বিচারের আওতায় এনেছি।
সূত্র -আনিতা বিথী : আমাদের সময়.কম : ১৫/০৫/২০১৫